এই কয় উপায় কফি করে তুলুন স্বাস্থ্যকর, দেখে নিন কোন পদ্ধতি মেনে কফি তৈরি করবেন
ODD বাংলা ডেস্ক: অনেকেরই পছন্দের পানীয়ের তালিকায় রয়েছে। ক্লান্তি দূর করতে, এনার্জি জোগাতে এমনকী শরীর অবসর সময় কাটাতে অনেকেরই কফি খান। তবে, বিশেষজ্ঞের মতে বারে বারে কফি খাওয়া মোটেও স্বাস্থ্যকর নয়। কফিতে থাকা ক্যাফেইন নানান রকম স্বাস্থ্য জটিলতা তৈরি করে। তাই সুস্থ থাকতে সতর্ক হওয়া প্রয়োজন। আজ কফি নিয়ে রইল বিশেষ টিপস। এই কয় উপায় কফি করে তুলুন স্বাস্থ্যকর, দেখে নিন কোন কোন উপায় কফি বানাবেন।
কফি তৈরিতে অনেকে গরুর দুধ ব্যবহার করেন। এই কাজ আর নয়। এতে স্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকে। যার কারণে হার্টের ক্ষতি হয়। এবার থেরে কফি তৈরিতে বাদাম দুধ, নারকেল দুধ কিংবা সয়া দুধ ব্যবহার করুন।
দারুচিনি দিয়ে তৈরি করুন কফি। দারুচিনি একটি প্রাকৃতিক মশলা যা রক্তে শর্করার মাত্রা রাখে নিয়ন্ত্রণে। প্রদাহ কমায় এটি। তেমনই দারুচিনি গুঁড়ো মেশালে আপনার কফির স্বাদ হবে উন্নত। মেনে চলুন এই বিশেষ টিপস।
উচ্চ মানের কফি বিন ব্যবহার করুন। কফি তৈরিতে কী বিন ব্যবহার করছেন তা গুরুত্বপূর্ণ। তাই বাজার থেকে সঠিক কফি বিনস কিনে নিন।
চিনি ছাড়া বানান কফি। চিনি স্বাস্থ্যের নানান জটিলতা তৈরি করে। চিনি খাওয়া বন্ধ করুন। চিনি ছাড়া কফি খান। চিনি থেকে একদিকে যেমন মেদ বাড়ে তেমনই চিনি নানান স্বাস্থ্য জটিলতা তৈরি করে। তাই সুস্থ থাকতে মেনে চলুন এই টিপস।
ডার্ক রোস্ট কফি খেতে পারেন। হালকা রোস্ট কফির চেয়ে ডার্ক রোস্ট করা কফিতে বেশি পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট আছে। তাই এবার থেকে ডার্ক রোস্ট কফি খান। এতে মিলবে উপকার।
কোলাজেন পাউডার যোগ করুন কফিতে। কফিতে ১ স্কুপ কোলাজেন পাউডার দিন। এটি ত্বকের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। তেমনই জয়েন্টের ব্যথা দূর করতে ও হজমের স্বাস্থ্য উন্নতিতে বেশ উপকারী এটি। মেনে চলুন এই নিয়ম। মিলবে উপকার।
তবে, সারাদিন যখন খুশি কফ খাওয়া উচিত নয়। এতে বাড়তে পারে শারীরিক জটিলতা। রাতের দিকে খুলেও কফি খাবেন না। কফিতে এমন কিছু উপাদান আছে যা আমাদের এনার্জি বৃদ্ধি করে, নিদ্রা দূর করে, কমায় ক্লান্তি ভাব। সে কারণে রাতের দিকে কফি খেলে ঘুমে আসতে পারে ব্যঘাত। এতে অনিদ্রার সমস্যায় ভুগতে পারেন। মেনে চলুন এই সকল টিপস। মিলবে উপকার।
Post a Comment