জ্বর নিয়ন্ত্রণে আনুন ঘরোয়া উপায়, জেনে নিন কোন পদ্ধতি মেনে চললে মিলবে উপকার



 ODD বাংলা ডেস্ক: ঘরে ঘরে এখন রোগী। জ্বর , সর্দি, কাশি থেকে শুরু করে দেখা দিচ্ছে নানান জটিলতা। এই সময় সুস্থ থাকতে কী করবেন বুঝে উঠতে পারছেন না কেউই। সতর্ক থাকা সত্ত্বেও জ্বরে ভুগছেন অনেকে। রইল এই সমস্যা থেকে মুক্তির উপায়। জ্বর হলে হাই ডোজের ওষুধ না খেয়ে মেনে চলুন ঘরোয়া টোটকা। আজ রইল কয়টি ঘরোয়া উপাদানের হদিশ। জ্বর নিয়ন্ত্রণে আনতে এমন উপাদান হাতিয়ার করতে পারেন।


জ্বর কমবে রসুনের গুণে। রসুন খোসা ছড়িয়ে টুকর করে নিন। তা একটি গ্লাসে জল নিয়ে তাতে রসুন ভিজিয়ে রাখুন। অন্তত ১০ মিনিট। এবার এই জল ছেঁকে নিয়ে চায়ের মতো করে খেয়ে নিন। কিংবা রসুন তেলের সঙ্গে মিশিয়েনিন।তা পায়ের চেটোতে মালিশ করলে জ্বর কমে যাবে। আছে অ্যান্টি ব্যকটেরিয়াল উপাদান। যা শরীরকে জীবাণুক সঙ্গে লড়াই করতে প্রস্তুত করে।


আদের গুণে কমবে জ্বর। আধ চা চামচ আদা বাটা ও এক টা চামচ মধু নিন। তা জলে ফুটিয়ে নিন। দিনে ৩ থেকে ৪ বার খেলে মিলবে উপকার। তেমনিই এর সঙ্গে মেশাতে পারেন। আধ চা চামচ আদা বাটা ও এক টা চামচ মধু ও ১টা চামচ লেবুর রস মিশিয়ে নিন। এটি খেলে কমবে জ্বর। এতে আছে অ্যান্টি ব্যকটেরিয়াল উপাদান। যা শরীরকে জীবাণুক সঙ্গে লড়াই করতে প্রস্তুত করে।


মধুর গুণে পেতে পারেন উপকার। এক চা চামচ মধু নিন। এতে অর্ধেক মাপের লেবুর রস মেশান। এবার গরম জল ঢেলে দিন। চায়ের মতো করে খেয়ে নিন। মিশ্রণটি দিনে মাত্র ২ বার খেলেই মিলবে উপকার। খেতে পারেন এই বিশেষ চা। এটি শরীরকে ব্যাকটেরিয়ার সঙ্গে লড়াই করতে সাহায্য করে।


তুলসী পাতার গুণে মিলবে উপকার। তুলসী নিয়ে ভালো করে ধুয়ে নিন। পাচ্রে জল গরম হতে দিন। এতে এই পাতা গিয়ে ফুটিয়ে নন। জলের রং বদলে গেলে তা ছেঁকে নিন। এই জল চায়ের মতো পান করুন। অ্যান্টি ব্যাকটেরিলায়ল ও অ্যান্টিবয়োটিক উপাদান আছে এতে। যা সর্দি, কাশি,জ্বর, গলার সমস্যা, ব্রংকাইটিসের সমস্যা পর্যন্ত দূর করে। আছে অ্যান্টি ব্যকটেরিয়াল উপাদান। যা শরীরকে জীবাণুক সঙ্গে লড়াই করতে প্রস্তুত করে। এবার থেকে জ্বর নিয়ন্ত্রণে আনুন ঘরোয়া উপায়, এই সকল পদ্ধতি মেনে চললে মিলবে উপকার। 

কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.