আপনার পছন্দের খাবারই বাড়াচ্ছে মানসিক জটিলতা, খাদ্যতালিকা থেকে বাদ দিন এই কয়টি খাবার
ODD বাংলা ডেস্ক: মানসিক চাপের সমস্যায় ভুগছেন অনেকেই। অফিসে কাজের চাপ, বাড়িতে সংসারের নানান জটিলতা, তেমনই আর্থিক সমস্যা তো কখনও শারীরিক সমস্যা। এই সময় নিয়ে মানসিক চাপ চলতেই থাকে। একের পর এক কারণে মানসিক জটিলতা চলতেই থাকে। এরই সঙ্গে খারাপ খাদ্যাভ্যাসের কারণে দেখা দেয় মানসিক চাপ। মানসিক সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতে চাইলে আজই খাদ্যতালিকায় থেকে বাদ দিন এই কয়টি খাবার, দূর হবে যাবতীয় মানসিক জটিলতা। বজায় থাকবে মানসিক সুস্বাস্থ্য। দেখে নিন কী করলে মিলবে উপকার।
প্রক্রিয়া জাত খাবার-
প্রতিদিনই কোনও না কোনও প্রক্রিয়াজাত খাবার খেয়ে থাকেন সকলে। জানেন কি এই খাবার একদিকে যেমন শারীরিক জটিলতা তৈরি করে তেমনই মানসিক জটিলতার কারণও হল এমন প্রক্রিয়াজাত খাবার।
কফি-
দিনে একাধিক বার কফি খাওয়ার হতে পারে শারীরিক জটিলতার কারণ। মানসিক ও শারীরিক উভয় স্বাস্থ্যের ওপর খারাপ প্রভাব ফেলে ক্যাফিন। তাই মানসিক ভাবে সুস্থ থাকতে চাইলে বারে বারে কফি খাওয়ার অভ্যেস ত্যাগ করুন।
মদ্যপান-
বারে বারে মদ্যপান করা একদিকে যেমন স্বাস্থ্যহানীর কারণ তেমনই মদ্যপান করলে মানসিক জটিলতা তৈরি হয়। ডি হাইড্রেশন, ঘুমের অভাব, ভিটামিন বি-র অভাব হয় এ কারণে। এর থেকে দেখা দেয় মানসিক জটিলতা। মেনে চলুন এই বিশেষ টিপস।
উচ্চ চর্বিযুক্ত খাবার-
স্যাচুরেটেড ফ্যাট, ট্রান্স ফ্যাট খাওয়া স্বাস্থ্যহানীর কারণ। উচ্চ চর্বিযুক্ত খাবার বাদ দিন খাদ্যতালিকা থেকে। এর কারণে দেখা দিচ্ছে মানসিক জটিলতা। মেনে চলুন এই বিশেষ টিপস।
সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান দই। এতে থাকে উপকারী ব্যাকটেরিয়া। যা অন্ত্রের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। এতে যে কোনও খাবার সহজে হজম হয়। আর এর প্রভাবে মানসিক স্বাস্থ্য থাকে সুরক্ষিত। খান প্রোটিন। প্রোটিন জাতীয় খাবারে উপস্থিত অ্যামিনো অ্যাসিড নিউরোট্রান্সমিটার হিসেবে কাজ করে। যা শরীরে পুষ্টির জোগান ঘটানোর সঙ্গে মানসিক স্বাস্থ্য উন্নত করে। পালং শাক রাখুন খাদ্যতালিকায়। এতে আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম ও অন্যান্য উপাদান আছে। যা অ্যান্টি ডিপ্রেসনের ডোজ হিসেবে কাজ করে। অন্যদিকে পালং শাককে পুষ্টির পাওয়ার হাউজ বলা হয়। এতে মিলবে উপকার। খেতে পারেন হলুদ। যা স্ট্রেস কমায়। এতে কারকিউমিন নাম উপাদান আছে। যা প্রদাহ ও অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমায়। সঙ্গে খাদ্যতালিকা থেকে বাদ দিন এই কয়টি খাবার। মিলবে উপকার।
Post a Comment