এই কয়টি লক্ষণ উপেক্ষা করবেন না, অধিক পরিমাণে গর্ভ নিরোধক ওষুধ খেলে হতে পারে এমনটা

 


ODD বাংলা ডেস্ক: জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ এবং পরিবার পরিকল্পনা সংক্রান্ত সমস্যা সমাধানের জন্য গর্ভনিরোধক ওষুধ চালু হয়। এই গর্ভনিরোধক ওষুধ সম্পূর্ণ নিরাপদ বলে জানান বিশেষজ্ঞরা। তবে, অধিক পরিমাণে গর্ভনিরোধক ওষুধ খেলে হতে পারে কঠিন বিপদ। এই গর্ভনিরোধক ওষুধের রয়েছে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া। গর্ভনিরোধক ওষুধে থাকতে পারেন প্রোজেস্টিন। যা ডিম্বস্ফোটনকে দমন করে। মহিলাদের মাসিকের সময় একটি করে ডিম নিঃসরণ হয়। এই ক্রিয়ার ওপর প্রভাব ফেলে গর্ভনিরোধক ওষুধ। তবে, এধিক পরিমাণে গর্ভনিরোধক ওষুধ খাওয়া হতে পারে মারাত্মক ক্ষতির কারণ। শরীরে এই কয়টি লক্ষণ দেখা দিলে সতর্ক হন। এই কয়টি লক্ষণ উপেক্ষা করবেন না, অধিক পরিমাণে গর্ভনিরোধক ওষুধ খেলে হতে পারে এমনটা।


স্পটিং- যদি পিরিয়ডসের মাঝে স্পটিং হয় তাহলে সতর্ক হন। গর্ভনিরোধক ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হল এমনটা। এই পিল বেশি হল মাসিক চক্রের মধ্যে যোনিপথে রক্তপাত হয়। তাই সতর্ক হন। এমন সমস্যা উপেক্ষা করবেন না।


মাইগ্রেন- অধিক পরিমাণে গর্ভনিরোধক ওষুধ খেলে মাইগ্রেন ও মাথাধরার সমস্যা হতে পারে। ২০০৫ সালে একটি গবেষণার দেখা গিয়েছে গর্ভনিরোধক ওষুধ খেলে এমন সমস্যা হতে পারে। মাথা ব্যথা ও মাইগ্রেনের সমস্যা হলে সতর্ক হন।


ওজন বৃদ্ধি- অধিক গর্ভনিরোধক ওষুধ খেলে বাড়তে পারে ওজন। যদি দেখেন আপনার ওজন অধিক পরিমাণে বেড়ে চলেছে তাহলে সতর্ক হন। এর কারণ হতে পারে গর্ভনিরোধক ওষুধ খাওয়া।


মুড সুইং- গর্ভনিরোধক ওষুধ খাওয়ার কারণে মুড সুইং হতে পারে। বারে বারে এমন সমস্যা হলে সতর্ক হন। এমন সমস্যা আমরা সকলেই উপেক্ষা করে থাকি। যা করা একেবারেই উচিত নয়। অধিক পরিমাণে গর্ভনিরোধক ওষুধ খেলে হতে পারে এমনটা। মেনে চলুন বিশেষজ্ঞের পরামর্শ।


তাই বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন। ডাক্তারি পরামর্শ ছাড়া গর্ভনিরোধক ওষুধ খাবেন না। এতে হতে পারে মারাত্মক ক্ষতি। ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া আছে। যা দেখা দিতে পারে। তেমনই ওষধু কারণে হতে পারে শারীরিক জটিলতা। এই ধরনের গর্ভনিরোধক ওষুধে প্রোজেস্টিন হরমোন আছে। যা মাসিক চক্রকে উদ্দীপিত করে। তাই সময় থাকতে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। কোনও রকম সমস্যা হলে তা ফেলে রাখবেন না। সঠিক সময় চিকিৎসা শুরু করা প্রয়োজন। তা না হলে অজান্তে দেখা দিতে পারে কঠিন বিপদ। মেনে চলুন বিশেষজ্ঞের পরামর্শ।

কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.