সাক্ষাৎ লক্ষ্মী হন এমন মহিলা, এঁদের পা পড়লেই রাতারাতি ভাগ্য ফেরে স্বামীর
ODD বাংলা ডেস্ক: কথিত আছে যে গুণী, ভদ্র স্ত্রী কোনও পরিবারে থাকলে প্রতিটি সদস্য এবং পরবর্তী প্রজন্মকে উন্নতির পথে এগিয়ে দিতে পারে। আবার কোনও মহিলা এর বিপরীত গুণের হলে, পরিবারে সামঞ্জস্য ও ভারসাম্য বজায় রাখতে না-পারলে সমস্ত কিছু তছনছ হতে সময় লাগে না। শাস্ত্র মতে ভাগ্যবান মহিলা পরিবারের সুখ-সমৃদ্ধির কারণ হতে পারে। জ্যোতিষ শাস্ত্রে এমন ভাগ্যবান ও গুণী মহিলার কিছু লক্ষণ সম্পর্কে জানানো হয়েছে। সমুদ্র শাস্ত্র অনুযায়ী কোনও স্ত্রীর শরীরের গঠন, আকার, বিভিন্ন অঙ্গে উপস্থিত চিহ্ন দেখে জানা যেতে পারে যে তাঁরা কতটা ভাগ্যবান। শরীরের কেমন আকার ও চিহ্ন তাঁদের লক্ষ্মীমন্ত করে তুলতে পারে জেনে নিন।
১. সামুদ্রিক শাস্ত্র অনুযায়ী যে মহিলার চুল ঘন, সোজা ও ঢেউ খেলানো হয়, তাঁরা অত্যন্ত সৌভাগ্যবান হয়ে থাকেন। এমন মহিলা ধন-বৈভব ও সুখে নিজের জীবন কাটান।
২. সমুদ্র শাস্ত্র অনুযায়ী গোল মুখ ও উজ্জ্বল চোখ রয়েছে যে স্ত্রীর তাঁরা অত্যন্ত ভাগ্যশালী। যে কোনও পরিস্থিতিতে নিজের স্বামীর পাশে থাকেন এই মহিলারা। তাঁদের ভালোবাসা ও সম্মানে ভরিয়ে দেন। আবার এমন মহিলা অত্যন্ত দয়ালু হন।
৩. চওড়া ও উজ্জ্বল কপালও ভাগ্যবতী মেয়েদের লক্ষণ। পরিবার ও সমাজে প্রচুর মান-সম্মান লাভ করেন এঁরা। কখনও অর্থাভাব হয় না, পাশাপাশি প্রচুর অলংকার ও সম্পত্তির মালিক হন এঁরা।
৪. সমুদ্র শাস্ত্র অনুযায়ী যে মহিলার নাকে তিল থাকে, তাঁরা পরিবারের সুখ-সমৃদ্ধি বাড়িয়ে নিয়ে যান। কেরিয়ারে প্রচুর উন্নতি করতে পারেন এই মহিলারা। দরিদ্র পরিবারে জন্মগ্রহণ করা সত্ত্বেও নিজের ভাগ্যের জোরে পরিবারের সকলকে উন্নতির শীর্ষে নিয়ে যেতে পারেন। আবার দরিদ্র পরিবারের বিয়ে হলে, স্বামীর সাফল্যের কারণ হয়ে দাঁড়ান এঁরা। রাতারাতি ভাগ্য ফিরে সেই পরিবারের সদস্যদের।
৫. আবার মুক্তোর মতো সাদা দাঁতও সৌভাগ্যের প্রতীক। অন্য দিকে কোনও মহিলার ওপরের দুটি দাঁতের মাঝে ফাঁক থাকাকেও অত্যন্ত ভাগ্যশালী মনে করা হয়।
৬. সামুদ্রিক শাস্ত্র অনুযায়ী যে মহিলার ঠোঁট গোলাপী ও ঠোঁটে তিল থাকে, তাঁরা পরিবারের সদস্যদের ভাগ্য চমকে দিতে পারেন। সেই স্ত্রী ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের জীবনে কখনও পিছনে ফিরে তাকাতে হয় না।
৭. কোনও স্ত্রীর হাত ও পায়ের তালু মোলায়েম, লাল আভাযুক্ত হলে, তাঁদের সাক্ষাৎ লক্ষ্মীর স্বরূপ মনে করা হয়। অঢেল ধন-সম্পত্তির মালিক হতে পারেন এই মহিলারা।
Post a Comment