সংগ্রহে নেই কোনও ডিজাইনার ড্রেস, পোশাক নিয়ে মন্তব্য করে বিপাকে সারা



 ODD বাংলা ডেস্ক: সারা আলি খানের সিমপ্লিসিটি মুগ্ধ করে দর্শকদের। তাঁর ক্যাজুয়াল ড্রেস, নো মেকআপ লুক কিংবা সকলের সঙ্গে হেঁসে কথা বলার আচরণে মগ্ধ তাঁর সকল ভক্ত। আর এবার তাঁর জীবনের গোপন কথায় আরও মুগ্ধ হল সকলে। সদ্য এক সাক্ষাৎকারে নিজের গোপন কথা জানান সারা।


তিনি এক সাক্ষাৎকারে বলেন, বিমানবন্দরে যেতে হবে কিংবা অন্য কোথাও আমি স্নান করে খোলা চুলেই বের হয়ে পড়ি। মেকআপো করি না যদি না প্রযোজন হয়। এ প্রজন্মের তারকা হিসেবে আমি আমার শিল্পীসত্ত্বা নিয়ে গর্বিত। আমার আলমারিতে একটাও ডিজাইনার পোশাক নেই. এমন পোশাক নিজের সততা ঢেকে রাখার চেষ্টা করেন না বলে জানান সারা। এই কারণে নাকি শুরুর দিতে তাঁকে নিয়ে নানান কথা বলতেন লোকজন। তবে, এখন তিনি যেমন, সেভাবে সকলে তাঁকে দেখে। তিনি আরও বলেন, তাঁর এই জীবনযাপনের সঙ্গে লোকজন নিজেদের সঙ্গে তাঁর অনেক মিল পায়। এতে সে খুশি।


এরই সাক্ষাৎকার মুহূর্তে ভাইরাল হয়েছে। সারা আলি খানের মতো নবাব কন্যার আলমারিতে কোনও ডিজাইনার পোশাক নেই- এমনটা হতে পারে না বলে অনেকে মনে করেছে। কেউ তাঁকে ঝুটি বলেছেন। কেউ বলেছে, তিনি জোর করে নিজেকে সাধারণ বোঝাতে চাইছেন। আবার কেউ বলেন, সইফের পরিবারের ১৫০ মিলিয়ন সম্পত্তি। আর তার কোন ডিজাইনার পোশাক নেই?


এদিকে প্রায়শই নানান কারণে খবরে আসেন সারা। সদ্য তিনি নিজেকে শিব ভক্ত প্রমাণে ব্যস্ত। সে কারণে অমরনাথ যাত্রা করেছেন নায়িকা। এর আগেও একাধিক মন্দিরে দেখা গিয়েছে তাঁকে। মুসলমান হয়ে হিন্দু মন্দিকে ঢোকা নিয়ে নানান কটাক্ষ শুনতে হয়েছিল সারাকে। তবে, সে সবে কান দিতে নারাজ সে। সদ্য লাঠি হাতে অমরনাথ যাত্রায় দেখা গিয়েছিল তাঁকে।


এদিকে তাঁর অভিনীত শেষ ছবি জরা হাটকে যরা বাঁচকে। ২ জুন মুক্তি পেয়েছে ছবিটি। গল্পের পটভূমি ইন্দোর। ইন্দোরের এক মধ্যবিত্ত পরিবারের দুই ছেলে মেয়ের বিবাহিত জীবনের গল্প। প্রেম করে বিয়ে করেছিল তাঁরা। একজন শিক্ষিকা ও অপর জন যোগা ট্রেনার। কপিল ও সৌম্যার স্বপ্ন নিজেদের বাড়ি তৈরি করার। সরকারি দফতরে ঢুঁ মেরে জানতে পারল সরকারি আবাসিক যোজনার বাড়ি পাওয়া সহজ নয়। তাতে যা যা শর্ত আছে তা মেনে চলা কঠিন। কীভাবে তৈরি হবে তাঁদের নিজেদের মাকান তা নিয়ে এই ছবি।

কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.