নিপাহ ভাইরাস একটি জীবাণুমূলক ভাইরাস । এই ভাইরাস প্রধানত প্রাইমেট, পাখি, এবং মানুষের মধ্যে ব্যাপক মাত্রায় বিস্তারিত হয়ে থাকে।
নিপাহ ভাইরাসের সাধারণ লক্ষণ মুখে থাকতে পারে, যেমন জ্বর, শ্বাসকষ্ট, কাশি, শরীরের ব্যাথা, হাড়-মাংশে ব্যাথা, মাংশতানে দ্বিধাবর্ণ ও নিরুবুল ফোলিকুল, স্বাদবেদ্য পরিস্থিতি, ক্রিয়াশীলতা হ্রাস এবং উচ্চ পার্শ্বস্থল নেত্রে ব্যথা। এটি আক্রান্ত ব্যক্তিদের মানসিক সমস্যাও সৃষ্টি করতে পারে।
নিপাহ ভাইরাসের সংক্রমণ মুখোমুখি বা যে স্থানে এই ভাইরাসের আক্রমণ ঘটে তা প্রাথমিকভাবে ফলে নেয় যে ধরণের নিপাহ ভাইরাস আক্রমণকারী স্পীষিস সেখানে ব্যাপকভাবে উপস্থিত থাকে। এই ভাইরাসের সাথে সানান্দা বাট (ফ্রুট বাট) এমন প্রাণীগুলির মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ সম্পর্ক থাকে, যা মানুষের সাথে যোগাযোগের মাধ্যমে নিপাহ ভাইরাসের সংক্রমণ সাধ্য হয়।
নিপাহ থেকে বাঁচবেন কীভাবে?
নিপাহ ভাইরাস থেকে বাঁচার উপায় নিম্নলিখিত সাতটি প্রধান সতর্কতা মেনে চলা গুরুত্বপূর্ণ:
সানিটেশন প্রথা মেনে চলা: আপনার হাত বা যেকোনো শরীরের অংশ আপনি যত্ন নেন। সাধারণভাবে হ্যান্ডস্যানিটাইজার বা সাবান এবং জল দিয়ে হাত ধোয়া খুব গুরুত্বপূর্ণ।
যোগাযোগ সমুহের সাথে সতর্কতা মেনে চলা: নিপাহ ভাইরাস সাধারণভাবে সাংঘাতিক যোগাযোগের মাধ্যমে প্রসারিত হয়। একে অপরের সাথে সংঘাতিক যোগাযোগের সময় মাস্ক পরে থাকা এবং নির্দিষ্ট সাংঘাতিক সম্পর্ক সমুহে যত্ন নেন।
শরীরে তাপমাত্রা, নিয়মিত টেম্পারেচার মাপা: নিপাহ ভাইরাসের সাধারণ লক্ষণ মধ্যে জ্বরের সাথে তাপমাত্রা উচ্চ হতে পারে। এই সাইনটি সাবাধানে মনিটর করা গুরুত্বপূর্ণ।
নির্দিষ্ট চিকিত্সা সুবিধা খোঁজা: সম্ভাব্য নিপাহ ভাইরাস সংক্রমণের সনাক্ত সাইনটি দেখা দিলে তা সারাদিন বা সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্য একটি চিকিত্সা সুবিধা খোঁজা গুরুত্বপূর্ণ।
প্রাকৃতিক সময়ে প্রতিরোধ করা: প্রাকৃতিক সময়ে প্রতিরোধ করার জন্য স্বাস্থ্য সুরক্ষা কঠিনান্বিত করুন, প্রাইমেট এবং পাখির সাথে সম্পর্ক এড়ানো এবং প্রাকৃতিক বাস্তবতা সুরক্ষা করা গুরুত্বপূর্ণ।
প্রয়োজনে আইসোলেশন: যদি আপনি বা আপনার পরিবারের কেউ নিপাহ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে যান, তাহলে সরাসরি আইসোলেশনে থাকা গুরুত্বপূর্ণ এবং চিকিত্সা প্রাধিত হতে পারে।
শহরের স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠানের সাথে যোগাযোগ করা: যদি আপনি বা কেউ নিপাহ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে থাকেন, তবে স্থানীয় স্বাস্থ্য
Post a Comment