হু হু করে বাড়ছে চাঁদে জমির দাম, কিনতে পারেন আপনিও, কীভাবে, জেনে নিন
ODD বাংলা ডেস্ক: ভারতের সফল চন্দ্রাভিযানের পর পরই চাঁদে জমি কিনে যে ব্যক্তি এখন আলোচনার কেন্দ্রে, তিনি জম্মু-কাশ্মীরের এক ব্যবসায়ী, নাম রূপেশ ম্যাসন। বয়স ৪৯ বছর। জম্মু ও কাশ্মীর এবং লেহ-এর জন্য UCMAS-এর রিজিওনাল ডিরেক্টর হিসেবে কাজ করেছেন।একটি সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমকে ম্যাসন তার চন্দ্র সম্পত্তির বিবরণ শেয়ার করেছেন। তিনি বলেন, "লুনা আর্থস মুন, ট্র্যাক্ট ৫৫-পার্সেল ১০৭৭২ লাকাস ফেলিসিটিস (সুখের হ্রদ) নামে পরিচিত জমি কিনেছেন।"ম্যাসন আরও বলেন, "চাঁদে আসলে কী লুকিয়ে রয়েছে তা জানার আগ্রহের প্রতিফলন হিসেবে উঠে আসে সেখানে জমি কেনার ভাবনা।" নিউ ইয়র্কের লুনার রেজিস্ট্রির থেকে চাঁদের জমি কেনেন ম্যাসন। ২৫ অগাস্ট জমি ক্রয়ের পর ওই সংস্থার থেকে সার্টিফিকেটও পান। তাঁর কথায়, প্রায় ৬৭৫ জন সেলিব্রিটি ও তিনজন প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্টও বহির্জগতে চাঁদ ও অন্যান্য গ্রহের জমির মালিক। তার ওপর ভারতের চন্দ্র অভিযানের সাফল্যও কিন্তু চাঁদের জমি কেনার আগ্রহ বাড়িয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে।
এখন প্রশ্ন হল সাধারণ মানুষের পক্ষে কি চাঁদে জমি কেনা সম্ভব? তার উত্তর হল হ্যাঁ। চাঁদে যে কেউ জমি কিনতে পারে। আর তার জন্য আপনাকে ম্যাসনের মতো লুনার রেজিস্ট্রির মতো সংস্থাগুলির থেকে জমি বেছে নিতে হবে। বর্তমানে চাঁদের Lacus Felicitatis-এ যে অংশে চাঁদের জমি ক্রয় করেছেন ম্যাসন সেই অংশের প্লটের দাম প্রতি একরে ২৯.০৭ মার্কিন ডলার (ভারতীয় মুদ্রায় ২ হাজার ৪০৫ টাকা)। লুনার রেজিস্ট্রি ওয়েবসাইটে এমনটাই উল্লেখ করা হয়েছে।
Post a Comment